November 21, 2024

image collected from internet

শেয়ার করুন

বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিমের খুনের ঘটনায় নতুন মোড়। গত ১৩ মে কলকাতার নিউটাউনের এক আবাসনে সাংসদকে খুন করার পর তার দেহাংশ খণ্ড খণ্ড করে লোপাট করে দেওয়া হয়। ঘটনার তিনদিন পরে ১৬ মে বিহার হয়ে নেপাল পালিয়ে যায় এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত সিয়াম।

এই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত জিহাদ হালদারকে আগেই গ্রেফতার করেছিল সিআইডি। গত শুক্রবার সিয়ামকে বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে গ্রেফতার করে সিআইডির প্রতিনিধি দল। অভিযুক্তকে শনিবার বারাসাত আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজত দেয়। তারপর তাকে নিয়ে রবিবার ভাঙড়ের পৌঁছায় সিআইডির প্রতিনিধি দল।

ভাঙড়ের বিজয়গঞ্জ থাকার অধীনস্ত কৃষ্ণমাটি এলাকার বাগজোলা খাল থেকে কিছু হাড়গোড় উদ্ধার করা হয়। সিআইডি আধিকারিকদের অনুমান ১৩ মে খুনের পর এই খালেই সাংসদের দেহাংশ ব্যাগে করে ফেলে দেওয়া হয়।

তবে এই দেহাংশ ঐ সাংসদের কিনা, তা সুনিশ্চিত করতে ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য দেহাংশগুলি পাঠানো হয়েছে। এর আগে নিউটাউনের যে আবাসনে ঐ সাংসদ খুন হয়েছিলেন, সেই আবাসনের সেপটিক ট্যাংক থেকেও উদ্ধার হয়েছিল পাঁচ কেজি মানুষের মাংস।

ইতিমধ্যে সেগুলির ফরেন্সিক পরীক্ষা চলছে। রিপোর্ট আসার পর বোঝা যাবে, এই মামলা আগামীতে কোন পথে মোড় নেয়।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *